০ এদেশে খ্রিস্টান ধর্মের প্রসার ঘটে পর্তুগিজদের হাত ধরে ১৬ শতকে।
০ বাংলাদেশে প্রথম গির্জা তৈরি হয় ১৫৯৯ সালে সুন্দরবন সংলগ্ন পুরাতন যশোরের কালীগঞ্জে।
০ এই অঞ্চলে প্রথম বড়দিন উদযাপন করেন কলকাতার প্রতিষ্ঠাতা জব চার্নক। ১৯৬৮ সালে হিজলি যাওয়ার পথে যাত্রাবিরতি করে সুতাটি গ্রামে বড়দিন উদযাপন করেন।
০ সারা পৃথিবী জুড়ে ক্রিসমাস ২৫ ডিসেম্বর পালিত হলেও রাশিয়ায় পালিত হয় ৭ জানুয়ারি। তার কারণ ধর্মীয় অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণে চার্চ রাশিয়ার পুরানো জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করেন।
০ ব্রাজিলে সান্তাক্লজকে ‘পাপাই নোয়েল’ নামে ডাকা হয়।
০ ফ্রান্সে ক্রিসমাসকে বলা হয় ‘নোয়েল’। সান্তাক্লজকে ডাকা হয় ‘পেরি নোয়েল’।
০ হিব্রু প্রতীক চিহ্নে খ্রিস্টের নামের আদ্যক্ষর একটি এক্স বা চি।
০ যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব ক্রিসমাসকে বাংলায় বড়দিন বলা হয় তার কারণ ২৩ ডিসেম্বর থেকে দিন ক্রমশ বড় আর রাত ক্রমশ ছোট হতে শুরু করে।
০ জাপান, সৌদি আরব, আলজেরিয়া, থাইল্যান্ড, নেপাল, ইরান, তুরস্ক ও উত্তর কোরিয়ায় বড়দিন উপলক্ষে সরকারী ছুটি দেওয়া হয় না।
০ রাশিয়ার মতো জর্জিয়া, মিশর, আর্মেনিয়া, ইউক্রেন ও সার্বিয়ায় বড়দিন পালিত হয় ৭ জানুয়ারি।
০ ইংরেজি ক্রিসমাস ট্রি শব্দটি এসেছে জামার্ন ভাষা থেকে।
০ ক্রিসমাস ট্রি ট্রি হিসেবে জনপ্রিয় বৃক্ষগুলো হলো পোইনসেটিয়া, হলি, মিসলটো, অ্যামারিলিস, ক্রিসমান ক্যাকটাস।
০ বড়দিনের সবচেয়ে জনপ্রিয় শুভেচ্ছাবাণীটি হচ্ছে, ‘পবিত্র ক্রিসমাস ও শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন’।
০ অনেক দেশে বড়দিন উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকেট প্রকাশ করা হয়। আমেরিকার ডাক পরিসেবা এবং ব্রিটিশ রয়্যাল মেইল প্রতি বছর ক্রিসমাস বিষয়বস্তু সম্মলিত ডাক টিকেট বের করে।
০ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বড়দিন বা যিশু খিস্ট্রের আবির্ভাব তিথিকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করতেন।