• জয়ী দল : অস্ট্রেলিয়া ১১১ রানে ইংল্যান্ডকে পরাজিত করেছে।
• দলীয় স্কোর: অস্ট্রেলিয়া ৫০ ওভারে ৩৪২/৯
ইংল্যান্ড ৪১.৫ ওভারে ২৩১/১০
• ম্যান অব দি ম্যাচ: অস্ট্রেলিয়ার অ্যারন ফিঞ্চ (১২৮ বলে ১৩৫ রান)
• ম্যাচের সেরা ব্যাটসম্যান: অস্ট্রেলিয়ার অ্যারন ফিঞ্চ (১২৮ বলে ১৩৫ রান)
• ম্যাচের সেরা বোলার: অস্ট্রেলিয়ার মিশেল মার্শ (৩৩ রানে ৫ উইকেট)
• সবচেয়ে বেশি বাউন্ডারি(চার) মেরেছেন: অস্ট্রেলিয়ার অ্যারন ফিঞ্চ (১২টি)
• সবচেয়ে বেশি ওভার বাউন্ডারি (ছক্কা) মেরেছেন: অস্ট্রেলিয়ার অ্যারন ফিঞ্চ (৩টি)
• ম্যাচের সেরা স্ট্রাইকরেট: অস্ট্রেলিয়ার ব্রাড হ্যাডিন (২২১.৪২)
• সর্বাধিক বল খেলেছেন: অস্ট্রেলিয়ার অ্যারন ফিঞ্চ (১২৮ বল)
• সেরা পার্টনারশিপ: অস্ট্রেলিয়ার অ্যারন ফিঞ্চ- জর্জ বেইলি (৪র্থ উইকেট জুটিতে ১৫৬ বলে ১৪৬ রান)
• হাফসেঞ্চুরি সংখ্যা: অস্ট্রেলিয়া ২টি। করেছেন – জর্জ বেইলি ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
ইংল্যান্ড ১টি। করেছেন – জেমস টেইলর
• সেঞ্চুরি সংখ্যা: অস্ট্রেলিয়া (১টি) করেছেন – অ্যারন ফিঞ্চ
• দ্রুততম হাফসেঞ্চুরি: অস্ট্রেলিয়ার গ্লেন ম্যাক্সওয়েল(৩০ বলে)
• দ্রুততম সেঞ্চুরি: অস্ট্রেলিয়ার অ্যারন ফিঞ্চ (১০২ বলে)
• মোট বাউন্ডারি ও ওভার বাউন্ডারি সংখ্যা: অস্ট্রেলিয়া (৩৮টি চার ও ৩টি ছক্কা), ইংল্যান্ড (২৩টি চার ও ২টি ছক্কা)
• সবচেয়ে বেশি রান দিয়েছেন: ইংল্যান্ডের স্টিভেন ফিন (১০ ওভারে ৭১ রান)
• সবচেয়ে বেশি ইকোনমি রেট: ইংল্যান্ডের জো রুট (১১.০)
• সর্বাধিক ক্যাচ: ইংল্যান্ডের জো রুট, অস্ট্রেলিয়ার ব্রাড হ্যাডিন ও স্টিভেন স্মিথ (২টি করে)
• এক ওভারে বেশি রান দিয়েছেন: ইংল্যান্ডের জেমস অ্যান্ডারসন ও স্টিভেন ফিন (১৮ রান)
• অতিরিক্ত রান: অস্ট্রেলিয়া (লেগবাই ২, ওয়াইড ৩)
ইংল্যান্ড (লেগবাই ৫, ওয়াইড ১১)
অন্যরকম কিছু রেকর্ড ও ঘটনা:
চতুর্থ অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বকাপ অভিষেকে সেঞ্চুরি করেছেন অ্যারন ফিঞ্চ। আগের তিনজন ট্রেভর চ্যাপেল, জিওফ মার্শ ও অ্যান্ডু সাইমন্ডস। এছাড়া যেকোনো দলের ১৪তম ব্যাটসম্যান হিসেবে এই কীর্তি গড়েছেন ফিঞ্চ।বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে সেঞ্চুরি করেছেন ফিঞ্চ।
বিশ্বকাপে অষ্টম বোলার হিসেবে হ্যাটট্রিক করেছেন স্টিভেন ফিন।অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ইনিংসের শেষ তিন বলে এক হ্যাটট্রিক করেছেন ইংল্যান্ডের এই পেসার।
বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ম্যাচে ৫ অথবা ৪ উইকেট নেওয়া সপ্তম বোলার অস্ট্রেলিয়ার মিশেল মার্শ (৩৩ রানে ৫ উইকেট)।
অস্ট্রেলিয়ার চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে ওয়ানডেতে দ্রুততম (৫৪ ইনিংসে) ২ হাজার রান পূরণ করেছেন জর্জ বেইলি।
ইংল্যান্ডের জেমস অ্যান্ডারসনকে ‘ডেড’ বলে রানআউট দেওয়ার সিদ্ধান্তটি ভুল ছিল বলে স্বীকার করেছে আইসিসি।
উল্লেখ্য, অ্যান্ডারসন আউট হয়ে যাওয়ায় ২ রানের জন্য ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করা থেকে বঞ্চিত হলেন ৯৮ রানে অপরাজিত থাকা টেইলর।