পরিসংখ্যানে বিশ্বকাপ: দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম পাকিস্তান

· জয়ী দল: পাকিস্তান ২৯ রানে (ডাক-লুইস পদ্ধতিতে) দক্ষিণ আফ্রিকাকে পরাজিত করেছে।

· দলীয় স্কোর: পাকিস্তান ৪৬.৪ ওভারে ২২২/১০
                   দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৩.৩ ওভারে ২০২/১০

· ম্যান অব দি ম্যাচ: পাকিস্তানের সরফরাজ আহমেদ (৪৯ বলে ৪৯ রান ও ৬টি ক্যাচ)

· ম্যাচের সেরা ব্যাটসম্যান: দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স (৫৮ বলে ৭৭ রান)

· ম্যাচের সেরা বোলার: দক্ষিণ আফ্রিকার ডেল স্টেইন (৩০ রানে ৩ উইকেট)

· সবচেয়ে বেশি বাউন্ডারি (চার) মেরেছেন: দক্ষিণ আফ্রিকার হাশিম আমলা (৯টি)

· সবচেয়ে বেশি ওভার বাউন্ডারি (ছক্কা) মেরেছেন: দক্ষিণ আফ্রিকার এবিডি ভিলিয়ার্স (৫টি)

· ম্যাচের সেরা স্ট্রাইকরেট: পাকিস্তানের শহীদ আফ্রিদী (১৪৬.৬৬)

· সর্বাধিক বল খেলেছেন: পাকিস্তানের মিসবাহ-উল-হক(৮৬ বল)

· সেরা পার্টনারশিপ: দক্ষিণ আফ্রিকার হাশিম আমলা-ফাফ ডু প্লেসিস( ২র্থ উইকেট জুটিতে ৫৫ বলে ৬৭ রান)

· হাফসেঞ্চুরি সংখ্যা: পাকিস্তান(১টি)করেছেন মিসবাহ-উল-হক

                           দক্ষিণ আফ্রিকা ১টি) করেছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

· সেঞ্চুরি সংখ্যা: নেই

· দ্রুততম হাফসেঞ্চুরি: দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স (৪৫ বলে)

· মোট বাউন্ডারি ও ওভার বাউন্ডারি সংখ্যা: পাকিস্তান (২১টি চার ও ৫টি ছক্কা), দক্ষিণ আফ্রিকা (২৮টি চার ও ৬টি ছক্কা)

· সবচেয়ে বেশি রান দিয়েছেন: পাকিস্তানের মোহাম্মদ ইরফান (৮ ওভারে ৫২ রান)

· সবচেয়ে বেশি ইকোনমি রেট: দক্ষিণ আফ্রিকার জেপি ডুমিনি (১১.৩৩)

· সবচেয়ে কম ইকোনমি রেট: দক্ষিণ আফ্রিকার মরনে মরকেল(২.৫৮)

· সর্বাধিক ক্যাচ: পাকিস্তানের সরফরাজ আহমেদ (৬টি)

· এক ওভারে বেশি রান দিয়েছেন: জেপি ডুমিনি (২১ রান)

· অতিরিক্ত রান: পাকিস্তান (লেগবাই ৭, ওয়াইড ৬, নো বল ১)
             দক্ষিণ আফ্রিকা (লেগবাই ১, ওয়াইড ৭)

অন্যরকম কিছু রেকর্ড:
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথমবারের মত বিশ্বকাপে কোন ম্যাচ জিতল পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকা এর আগে ভারতের বিপক্ষেও প্রথমবার হেরেছিল এই বিশ্বকাপেই।

বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ডিসমিশালের রেকর্ড স্পর্শ করলেন পাকিস্তান উইকেটরক্ষক সরফরাজ আহমেদ। এই ম্যাচে তিনি ৬টি ক্যাচ নিয়েছেন। ওয়ানডে ক্রিকেটে এটি ১৫ বার ঘটলেও, বিশ্বকাপে এটি ২য় বার ঘটল।

পাকিস্তানের তিন বাঁহাতি পেসার মিলে এক ইনিংসে ৯টি উইকেট নিলেন। যা বাঁহাতি পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ । এই তিন পেসারই তাদের আগের ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও ৯টি উইকেট নিয়েছিলেন।

ক্রিকেট ক্যারিয়ারে ওয়ানডেতে কোন সেঞ্চুরি ছাড়াই প্রথম ৫০০০ রানের মাইলফলক ছুঁলেন পাকিস্তানের অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হক। কোন সেঞ্চুরি ছাড়া সর্বোচ্চ ৪২টি হাফ-সেঞ্চুরির রেকর্ডও টেস্ট ক্রিকেটের দ্রুততম এই সেঞ্চুরিয়ানের দখলে।

এই ম্যাচে ২টি ছক্কা হাঁকিয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে সর্বোচ্চ ৩৫০টি ছক্কার রেকর্ড গড়লেন বুম বুম খ্যাত শহীদ আফ্রিদী। ২৭০টি ছক্কা মেরে তার পরেই আছেন সাবেক লঙ্কান তারকা সনাত জয়াসুরিয়া।   

বিশ্বকাপে দ্রুততম ব্যাটসম্যান হিসেবে মাত্র ২০ ইনিংসে ১ হাজার রান পূর্ণ করে ভারতীয় কিংবদন্তী শচীন টেন্ডুলকারকে স্পর্শ করলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন!
অনুগ্রহ করে এখানে আপনার নাম লিখুন