পরিসংখ্যানে বিশ্বকাপ: আফগানিস্তান বনাম বাংলাদেশ

• স্টেডিয়াম: ম্যানুকা ওভাল (ক্যানবেরা)

• জয়ী দল: বাংলাদেশ ১০৫ রানে পরাজিত করেছে আফগানিস্তানকে।

• দলীয় স্কোর: বাংলাদেশ ৫০ ওভারে ২৬৭/১০
           আফগানিস্তান ৪২.৫ ওভারে ১৬২/১০

• ম্যান অব দি ম্যাচ: বাংলাদেশের মুশফিকুর রহিম (৫৬ বলে ৭১ রান)

• ম্যাচের সেরা ব্যাটসম্যান: বাংলাদেশের মুশফিকুর রহিম (৫৬ বলে ৭১ রান)

• ম্যাচের সেরা বোলার: বাংলাদেশের মাশরাফি বিন মর্তুজা (২০ রানে ৩ উইকেট)

• সবচেয়ে বেশি বাউন্ডারি (চার) মেরেছেন: (৬টি) বাংলাদেশের মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান

• ওভার বাউন্ডারি (ছক্কা) মেরেছেন: (১টি) বাংলাদেশের সৌম্য সরকার, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান এবং আফগানিস্তানের মিরওয়াইস আশরাফ, আফতাব আলম।

• ম্যাচের সেরা স্ট্রাইকরেট: বাংলাদেশের মাশরাফি বিন মর্তুজা (১৫৫.৫৫)

• সর্বাধিক বল খেলেছেন: আফগানিস্তানের সামিউল্লাহ শেনওয়ারি (৭৫ বল)

• সেরা পার্টনারশিপ: বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান – মুশফিকুর রহিম (৫ম উইকেট জুটিতে ৯৩ বলে ১১৪ রান)

• হাফসেঞ্চুরি সংখ্যা: (২টি) বাংলাদেশের মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান

• সেঞ্চুরি সংখ্যা: নেই

• দ্রুততম হাফ-সেঞ্চুরি: বাংলাদেশের মুশফিকুর রহিম (৪০ বল)

• মোট বাউন্ডারি ও ওভার বাউন্ডারি সংখ্যা: বাংলাদেশ(২৪টি চার ও ৩টি ছক্কা), আফগানিস্তান (১১টি চার ও ২টি ছক্কা )

• সবচেয়ে বেশি রান দিয়েছেন: আফগানিস্তানের হামিদ হাসান ( ১০ ওভারে ৬১ রান)

• সবচেয়ে বেশি ইকোনমি রেট: আফগানিস্তানের জাভেদ আহমাদি (৬.৬২)

• সবচেয়ে কম ইকোনমি রেট: আফগানিস্তানের সামিউল্লাহ শেনওয়ারি (১.৭১)

• সর্বাধিক ক্যাচ: আফগানিস্তানের আফসার জাজাই (২টি)

• এক ওভারে বেশি রান দিয়েছেন: আফগানিস্তানের মিরওয়াইস আশরাফ (১৫ রান)

• অতিরিক্ত রান: বাংলাদেশ (বাই ৩, লেগবাই ৪, ওয়াইড ৬)
            আফগানিস্তান (লেগবাই ১, ওয়াইড ২)

অন্যরকম কিছু রেকর্ড: এই নিয়ে টানা তিন বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচেই হাফ সেঞ্চুরি পেলেন সাকিব আল হাসান। ২০০৭ সালে অভিষেক বিশ্বকাপেই ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ জয়ী ৫৩ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। একই দলের বিপক্ষে ২০১১ বিশ্বকাপে ৫৫ রানের ইনিংস খেলেন । ২০১৫ তে আফগানদের বিপক্ষে খেললেন ৫১ বলে ৬৩ রানের এক দুর্দান্ত ইনিংস।

বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ওয়ানডেতে চার হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করলেন বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। ১৪২ ম্যাচে ১৩৬ ইনিংস খেলে ৩৪.৮২ গড়ে ৪০৪০ রান করেছেন সাকিব আল হাসান। তারপরেই আছেন ওয়ানডেতে ১৩৬ ম্যাচে ১৩৫ ইনিংস খেলে ২৯.৭৭ গড়ে ৩৯৯০ রান নিয়ে ওপেনার তামিম ইকবাল ।

১১৯ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর উইকেটে আসেন সাকিব ও মুশফিক। ১৫.৩ ওভার স্থায়ী ৫ম জুটি তে ১১৪ রান তোলেন। এটি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের পার্টনারশিপ।

ওয়ানডেতে মুশফিক-সাকিব জুটিতে রান হলো ১ হাজার ৭২৫। এটিই বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রান করা জুটি। এ নিয়ে চার বার শতরানের জুটি গড়লেন এই তারকা জুটি। ১ হাজার ২৪৮ রান করে দ্বিতীয় স্থানে আছেন মোহাম্মদ আশরাফুল ও তামিম ইকবালের জুটি।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন!
অনুগ্রহ করে এখানে আপনার নাম লিখুন