শুধু শিক্ষাক্ষেত্রের জন্যই নয় সবদিক বিবেচনা করে দেশের সামগ্রিক মঙ্গলের জন্য অস্থির রাজৈনতিক পরিস্থিতির অবসান ঘটে একটি স্থিতিশীল অবস্থা প্রয়োজন এই মুহুূর্তে। এই হরতাল-অবরোধের কারনে কী পরিমান একাডেমিক আওয়ার নষ্ট হলো সে বিষয়েরও একটি পরিসংখ্যান করা উচিত দায়িত্বশীল পর্যায় থেকে। এখন রাজনৈতিক দলগুলো বলেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলাে হরতাল অবরােধের আওতামুক্ত থাকবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নিরাপদে আসা-যাওয়ার নিরাপত্তাটা কীভাবে নিশ্চিত করবেন উনারা। সে হিসেবে নিরাপত্তা শঙ্কায় অভিভাবকরা কিছুতেই তার সন্তানকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠাবেন না। আমাদের দেশে এমনিতেই যােগ্য শিক্ষকের যথেষ্ট অভাব হয়েছে আর এইভাবে শিক্ষার্থীদের স্কুলে আসা বন্ধ থাকলে ভবিষ্যতে কী হবে তা ভাবতেও গা শিউরে উঠছে।